ইসরাইলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে ব্যবস্থা নিন

ইসরাইলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে ব্যবস্থা নিন, ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস ইসরাইলি দখলদারিত্বের

অবসান ঘটাতে পদক্ষেপ নিতে যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, ইসরাইল যদি দুই-রাষ্ট্রীয় সমাধানে রাজি না হয়, তাহলে ফিলিস্তিনিরা ভিন্ন রাজনৈতিক

সমাধানের দিকে যেতে বাধ্য হবে।ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট রোববার পশ্চিম তীরের শহর রামাল্লায় তার

অফিসে ফিলিস্তিনি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠকে এই মন্তব্য করেন।মাহমুদ আব্বাস বলেন, “আমাদের

পশ্চিম তীর, পূর্ব জেরুজালেম এবং গাজায় আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে ইসরাইলের সকল পদক্ষেপ বন্ধ করতে

হবে।” ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট ফিলিস্তিন-ইসরায়েল চুক্তির বিষয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কথা রাখার এবং ফিলিস্তিনি

ভূখণ্ডে ইসরাইলের দখল অবসানের জন্য অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।

আরও নতুন নিউস পেতে আমাদের সাইট:dailynewjob24.xyz

ইসরাইলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে ব্যবস্থা নিন

এর আগে ২ অক্টোবর মাহমুদ আব্বাস বলেছিলেন যে তাদের কাছে দুটি বিকল্প রয়েছে। ১৯৪৮ সালে

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ কর্তৃক গৃহীত একটি প্রস্তাব বাস্তবায়ন অথবা পূর্ণ ফিলিস্তিনি রাজনৈতিক ও নাগরিক

অধিকার সহ ঐতিহাসিক ফিলিস্তিনি ভূমিতে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা। জাতিসংঘের প্রস্তাব

অনুযায়ী ফিলিস্তিন ও ইসরাইল প্রতিষ্ঠিত হবে।এদিকে, লেবাননের সামরিক-রাজনৈতিক সংগঠন হিজবুল্লাহর সঙ্গে

যুদ্ধে যেতে চায় না ইসরাইল। যাইহোক, যদি কোন কারণে সংঘাত শুরু হয়, তাহলে দেশে প্রায় দুই

হাজার রকেট হামলা প্রতিরোধ করার ক্ষমতা এবং প্রস্তুতি রয়েছে। ইসরাইলের এক জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তা এএফপিকে

এ কথা জানিয়েছেন।এই বছরের মে মাসে, ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় বিভিন্ন সশস্ত্র গোষ্ঠীর সাথে ১১

দিনের যুদ্ধে লিপ্ত হয়।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে

ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলো সে সময় দেশটিতে প্রায় ৪,৪০০ রকেট নিক্ষেপ করেছিল। ইসরায়েলের দাবি, ৯০ শতাংশ রকেট আয়রন ডোম দ্বারা আটকানো হয়েছে। এতগুলি রকেটের মধ্যে ৩০০ টিরও কম রকেট আঘাত করতে সক্ষম। এর আগে, ২০০৬ সালে ইসরাইল হিজবুল্লাহর সাথে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। সে সময় লেবানন থেকে ইসরায়েলের ওপর প্রায় এক মাস রকেট নিক্ষেপ করা হয়েছিল।আফগান মেয়েরা শীঘ্রই মাধ্যমিক স্কুলে যাওয়া শুরু করতে পারবে। তালেবানের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কারী সাদ খোসাতি রোববার কাতারভিত্তিক আল জাজিরাকে এ কথা জানিয়েছেন। তবে ঠিক কবে এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হবে তা তিনি বলেননি।সাদ খোস্তি বলেন, আফগান মেয়েরা শীঘ্রই মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ফিরতে যাচ্ছে।

সমস্ত প্রস্তুতি নেওয়ার পরে সময়মতো শিক্ষা মন্ত্রণালয়

থেকে একটি ঘোষণা আসবে। তারা তারিখ ঠিক করবে।সাদ খোসাটি যোগ করেছেন, “আমার কাছে থাকা তথ্যের উপর ভিত্তি করে, খুব অল্প সময়ের মধ্যে সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয় এবং স্কুল পুনরায় চালু করা হবে। যেসব মেয়েরা এবং মহিলারা শিক্ষকতা করছেন তারা সবাই স্কুলে ফিরতে পারবে। ‘আফগানিস্তানে ক্ষমতা গ্রহণের পর তালেবানরা নিরাপত্তার আশ্বাস না দেওয়া পর্যন্ত মেয়েদের স্কুলে যেতে নিষেধ করে। তালেবানরা তখন ছেলেদের স্কুল খোলার ঘোষণা দেয় কিন্তু শুধুমাত্র মেয়েদের জন্য প্রাথমিক বিদ্যালয়।এদিকে, ইউনিসেফ আফগানিস্তানে শিশু অধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। জাতিসংঘের সংস্থা এটিকে “শিশুদের অধিকারের মারাত্মক লঙ্ঘন” বলে অভিহিত করেছে। ইউনিসেফ বলছে, এই ধরনের সহিংসতার মাধ্যমে শিশুদের শৈশব থেকে বঞ্চিত করা ঠিক নয়।

Leave a Comment